• Slide Image

  • Slide Image

  • Slide Image

  • Slide Image

  • Slide Image

  • Slide Image

  • Slide Image

  • Slide Image

প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস


প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

সবুজ ঘাস,সবুজ মাঠ,গাছপালা,বিরাট আকাশ ,নদী দিয়ে ঘেরা অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যমন্ডিত, পাহাড়ঘেরা,তিলোত্তমা বন্দরনগরীর উপকণ্ঠে ১৩১.৭৭ বর্গ কিমি জুড়ে বোয়ালখালী পৌরসভা। অনেক প্রতিভাশালী ব্যক্তির সূতিকাগার এ অঞ্চলের ইকবালপার্ক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় আধুনিক শিক্ষার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। চট্টগ্রাম শহর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৫কি.মি।

হাজিরহাট এলাকার  বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ জনাব সৈয়দ এ,এফ,এম,ফারুক সহ  কয়েকজন আত্মোৎসর্গিত ব্যক্তির ঐকান্তিক আগ্রহ, সদিচ্ছা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের অনবদ্য ফসল তিল তিল করে গড়ে উঠা আজকের এ প্রতিষ্ঠান। তাঁদের এ অবদান চিরস্মরনীয়।সাথে রয়েছে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের নিরলস শ্রম।

শিক্ষার বিকাশ ও কুসংষ্কারের অন্ধকার দূর করার প্রত্যয়ে ১৯৬০ সালে  এ প্রতিষ্ঠানের গোড়াপত্তন হয়।তারপর অনেক চড়াই উৎরাই অতিক্রম করে ১৯৬০ সালে শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক পূর্ণাঙ্গ বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভ করে।

রাষ্ট্রীয় শিক্ষানীতির অভীষ্ট বাস্তবায়নে প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে এখানে সমসাময়িক কলাকৌশল অনুসরণ করা হয়। এজন্য ডিজিটাল শিক্ষা কার্যক্রম চালু আছে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠান হতে শিক্ষা অর্জন করে অনেক গুণী ব্যক্তি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন।

শ্রেষ্ঠ শিক্ষা সেটাই,যা কেবল তথ্য পরিবেশন করে না,যা বিশ্ব সত্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে।আগামীতে এই ধারা অব্যাহত রাখার প্রত্যয়ে এগিয়ে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে এই সুনামধন্য প্রতিষ্ঠানটি। 

Read More->

Result Search

Class
Department/Section/Group
Session
Exam

সভাপতি মহোদয়ের বাণী

জ্ঞান ও শক্তির সম্মিলনে সৃজিত শিক্ষার মধ্যেই নিহিত একটি জাতির প্রগতি ও মুক্তি। শিক্ষাই গতি, শিক্ষাই করবে দূর জগতের যত কালো।সমাজে মানবতা,শান্তি ও উন্নয়নে নারী শিক্ষা আপোসহীন ও অবিচ্ছেদ্য। শিক্ষাই পারে তথ্য প্রযুক্তির সঠিক প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে মানুষের জীবন ধারাকে উন্নত থেকে উন্নততর করতে। এ শিক্ষার জন্য, শিক্ষিত নারী জাতির জন্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্ন উপজেলা বোয়ালখালীর ইকবালপার্ক এলাকায়  ১৯৬০ সালে “ইকবালপার্ক ওয়েলফেয়ার সোসাইটি “কর্তৃক ইকবালপার্ক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় জাতীয় কৃষ্টি, সভ্যতা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক হয়ে নিরলস সেবা দিয়ে যাচ্ছে।এর প্রধান প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন সারোয়াতলীর আকুবদণ্ডী এলাকার মহান ব্যক্ত্বিত্ব মিঃ সৈয়দ এ,এফ,এম,ফারুক।
এ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে আরো যুগোপযোগী ও আধুনিক করার লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। একটি আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন ওয়েবসাইট চালুকরণ তার একটি অংশ মাত্র। যার মাধ্যমে আমাদের বিদ্যালয়ের বিভিন্ন তথ্য ও ছবি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে এবং প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা ঘরে বসেই প্রাত্যহিক নোটিশ, পরীক্ষার রুটিন, সিলেবাস, হাজিরা, ভর্তি ফরম পাবে। অভিভাবকরাও ঘরে বসেই উত্তরোত্তর তাদের সন্তানের পরীক্ষার ফল, আচরণিক পরিবর্তন, সাফল্য, আত্নপ্রকাশ ক্ষমতা সম্পর্কে জানতে পারবে।
পাশাপাশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি হবে এবং ইকবাল পার্ক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন, বর্তমান ও অনাগত শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শুভানুধ্যায়ী, মহৎপ্রাণ ব্যক্তিগণ তাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্য, বিভিন্ন অর্জন, বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য তথ্য সমূহ দেখে উপকৃত কিংবা শিহরিত হবেন। দূর থেকে আমাদের অন্তরাত্নার রাখি বন্ধনে আবদ্ধ হবেন। এতে এ প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক মানোন্নয়নে একটি নতুন মাত্রিকতা যোগ হবে বলে আমার বিশ্বাস। তাই এই প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেছা জানিয়ে ইকবালপার্ক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের শুভ সূচনালগ্নে শুভকামনা করছি।
সৈয়দ মাহমুদ আখতার
সভাপতি, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি
ইকবালপার্ক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়. 

Read More->

প্রধান শিক্ষকের বাণী

মানসম্মত শিক্ষা ও গুণগত শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ
শিক্ষার্থীকে করবে সমৃদ্ধ, এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
স্নেহের শিক্ষার্থী, সম্মানিত অভিভাবক ও প্রিয় সহকর্মী শিক্ষকবৃন্দ, সবাইকে জানাই ইংরেজী নববর্ষ ২০২৪ এর আন্তরিক শুভেচ্ছা , ভালোবাসা ও অভিনন্দন।
ইকবালপার্ক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,বোয়ালখালীর ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ।নারী শিক্ষায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৯৬০ সাল থেকে শিক্ষা বিস্তারে অগ্রণী ভূমিকার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের শুধু পুঁথিগত বিদ্যা ও কাগজি সার্টিফিকেটের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখে না। পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন কো-কারিকুলাম এক্টিভিটিস এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের জাগরণ ঘটানোর চেষ্টা করে চলেছে। যার ফলস্বরূপ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রীরা আজ দেশের ব্যাংকার, বিজ্ঞানী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, দেশ পরিচালনার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, কবি, সাহিত্যিক, আইনজীবী, দেশ ও দেশের বাহিরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের অন্যতম ব্যক্তি হিসেবে তাদের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। বিদ্যালয়ের প্রতি প্রাক্তন ছাত্রীদের রয়েছে অদম্য ভালোবাসা। করোনাকালীন সময় দুঃখী, অসহায়, অসুস্থ মানুষের পাশে থেকেছে। বিদ্যালয়ের বিভিন্ন দিবস উদ্‌যাপনে শিক্ষকদের পাশাপাশি থেকে কাজ করে চলেছে।  বিদ্যালয়ের গৌরবগাথা সফলতার ধারাবাহিকতায় 2০১৮সালের এসএসসি শিক্ষার্থী রিমা আকতার  ফারুকী প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড প্রাপ্ত হয় এবং ২০২৩  সালে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী আমেনা আকতার গেলভী জাতীয় পর্যায়ে সাতারে অংশ গ্রহণ করেছে।
স্নেহেরশিক্ষার্থীবৃন্দ,
আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং নিয়মিত অধ্যাবসায় একজন দুর্বল শিক্ষার্থীকেও সবল করে তোলে।বর্তমানের এই আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক যুগে অলস ভাবে সময় অতিবাহিত করার কোনো সুযোগ নেই। পরিবর্তিত কারিকুলাম ও সিলেবাসের ভিত্তিতে সঠিক পদ্ধতিতে পাঠ গ্রহণের ও অনুশীলনের জন্য বিদ্যালয়ের কোন বিকল্প নেই। বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ একদিকে যেমন সুশিক্ষিত অপরদিকে পরিবর্তিত কারিকুলাম ও নতুন শিখন পদ্ধতির উপর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। কাজেই কোনো বিকল্প না ভেবে নিয়মিত বিদ্যালয়ে এসে প্রশিক্ষিত শিক্ষকদের সান্নিধ্যে পাঠ গ্রহণ করে নিজেদেরকে ভবিষ্যতের জন্য যথার্থরূপে তৈরি করা সম্ভব। এ পর্যন্ত বিদ্যালয়ের যত শিক্ষার্থী উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন করেছে তারা প্রত্যেকেই নিয়মিত ছাত্রী ছিল। মনে রাখবে শিক্ষা কোন করুণা নয়, শিক্ষা তোমাদের অধিকার। কাজেই পাঠের কোন বিষয়ে দুর্বোধ্য মনে হলে শিক্ষকগণকে প্রশ্ন করে জেনে নেবে। এ ব্যাপারে আমার শিক্ষকগণ খুবই আন্তরিক।
সম্মানিতঅভিভাবকগণ,
আপনাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদটিকে সুন্দর ও কাঙ্ক্ষিত রূপে রুপায়ন করার মানসে আমাদের কাছে অর্পণ করে থাকেন। আর আমরা শিক্ষকগণ আমাদের মেধা, মনন ও আন্তরিকতার সাথে আপনার সম্পদটিকে কাঙ্খিত রূপে রূঁপায়ন করার চেষ্টা করি। আপনার সন্তান হয়তো বা একজন বা একাধিক। আর আমাদের কাজ করতে হয় বিভিন্ন পরিবার ও বিভিন্ন পরিবেশ হতে আগত বৈচিত্র্যময় শিক্ষার্থীদের নিয়ে। এক্ষেত্রে আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতা ভিন্ন এই কর্মযজ্ঞে সফলতা আনায়ন করা খুবই কষ্টসাধ্য। একজন শিক্ষার্থী বিদ্যালয় চলাকালীন সময় রাত-দিন 24 ঘন্টার মধ্যে 5 থেকে 6 ঘন্টা বিদ্যালয়ে অবস্থান করে এবং বাকি সময় আপনাদের সাহচর্যে থাকে। কাজেই তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রেখে, বিদ্যালয়ের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, বিদ্যালয়ের নিয়ম-কানুন এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার মানসিকতা সম্পন্ন করে নিয়মিত বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে আমাদের সহযোগিতা করবেন। এছাড়া আপনার সন্তান নিয়মিত স্কুল প্রদত্ত বাড়ির কাজ করে কি-না, সবার সাথে সৌজন্যমূলক আচরণ করে কি-না খেয়াল রাখবেন। বিদ্যালয়ের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলবেন।
প্রিয়সহকর্মীশিক্ষকবৃন্দ,
সর্বপ্রথম বিগত বছরের বিদ্যালয়ের সকল সফলতার জন্য আপনাদের অবদান কৃতজ্ঞতা চিত্তে স্মরণ করি। আপনারা প্রতিবছর আপনাদের মেধা,মনন,দক্ষতা,ধৈর্য,সহ্য,অভিজ্ঞতা ও আন্তরিকতার সহিত কোমলমতি শিক্ষার্থীদের গঠন করে থাকেন। প্রতিবছর শিক্ষাক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন,পরিবর্ধন আসে।এসকল পরিবর্তন পরিবর্ধন আপনারা সাদরে গ্রহণ করে শিক্ষার্থীদের যথাযথ শিক্ষাদানে নিবেদিত থাকেন। এবারও সরকার প্রদত্ত নতুন শিক্ষা নীতি ও কারিকুলাম এর উপর আপনারা ইতোমধ্যে দুইবার প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। আশা করি আগামী দিনগুলো নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে সফল ভাবে অতিবাহিত করবেন।
পরিশেষে নতুন বছর ও নতুন শিক্ষাবর্ষ আপনাদের সকলের জীবনকে সমৃদ্ধময় করে তুলুক এই শুভকামনা রইল সবার প্রতি।

Read More->

Complain/Suggest Corner

Calendar